নিজস্ব প্রতিনিধি(রজত রায়): আগে থেকেই চলছিল জল্পনা এবার নবম দশমের ৬১৮ জনের চাকরির সুপারিশ বাতিল করা হলো। নিম্ন আদালতের বিচারের পর যাওয়া হয়েছিল ডিভিশন বেঞ্চে কিন্তু সেখানেও হলোনা সুরাহা। স্কুল সার্ভিস কমিশন বাতিল সংক্রান্ত যে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে সেখানে স্পষ্ট লেখা হয়েছে, অবৈধভাবে চাকরি।বাকিদের তালিকা খুব তাড়াতাড়ি প্রকাশ করবে এসএসসি কমিশন বলে জানিয়ে দিয়েছে তারা। কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছিলেন ৮০৩ জন শিক্ষক। এদের মধ্যে ৬১৮ জনের চাকরির সুপারিশ বাতিল করা হয়েছে। ও এম আর সিট জালিয়াতির ফলে এই শিক্ষকরা এতদিন চাকরি করে এসেছেন বলে অভিযোগ।তাই ২০১৬ নিয়োগ সংক্রান্ত আইনের ১৭ নম্বর ধারা অনুযায়ী তাদের চাকরি বাতিল করা হয়। এই শিক্ষকরা আর কোনভাবেই যেতে পারবেন না স্কুলে, পাবেন না বেতন। নবম দশমের ৮০৩ জন ওএমআর শীটে অবৈধভাবে চাকরি পেয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছিল আর তার ভিত্তিতেই মামলা দায়ের করা হয়।চাকরি বাতিলের জন্য আগে থেকেই সবুজ সংকেত জারি করেছিল কমিশন। এরপর ওই চাকরি প্রার্থীরা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে গিয়ে দরবার করেন। সোমবার ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছিলেন তারা কিন্তু শেষ পর্যন্ত শেষ রক্ষা হলো না। বিচারপতি সুব্রত তালুকদার জানিয়ে দেন কমিশনের সিদ্ধান্তে কোন হস্তক্ষেপ করবেন না তারা।চাকরি বাতিলের জন্য আগে থেকেই সবুজ সংকেত জারি করেছিল কমিশন। এরপর ওই চাকরি প্রার্থীরা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে গিয়ে দরবার করেন। সোমবার ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছিলেন তারা কিন্তু শেষ পর্যন্ত শেষ রক্ষা হলো না। বিচারপতি সুব্রত তালুকদার জানিয়ে দেন কমিশনের সিদ্ধান্তে কোন হস্তক্ষেপ করবেন না তারা।এরপরেই সামনে আসে তালিকা। স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার জানিয়ে দিয়েছেন ধাপে ধাপে অযোগ্য প্রার্থীদের চাকরির প্রক্রিয়া বাতিল চাকরির প্রক্রিয়া বাতিল করা হবে তবে গোটা প্রক্রিয়া শেষ করতে আরও বেশ কিছুটা সময় লাগবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। অর্থাৎ কারচুপি করে যারা চাকরি পেয়েছেন বলে জানা গিয়েছে তাদের কারোর ছাড় হবে না। আদালতের মতই এবার করা অবস্থান নিতে চলেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন।