Tuesday, November 12, 2024
HomeSample Page

Sample Page Title

নিজস্ব প্রতিনিধি(রজত রায়): দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে ডাকা হয়েছে। আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচনের স্ট্র‌্যাটেজি নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। সাগরদিঘি উপনির্বাচনে পরাজয়ের কারণ নিয়েও আলোচনা হতে পারে। বাংলার রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়েও উঠে আসবে নানা কথা। এই বৈঠকে সাংসদ, জেলা সভাপতি–সহ দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।
আগামী মে মাসে পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। তৃণমূল সূত্রের খবর, শুক্রবারের বৈঠকে সেই নির্বাচনের জন্য দলীয় কর্মসূচি এবং নীতি নির্ধারণ করা হবে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের জন্য দল কী কী কৌশল নিতে পারে, তা নিয়ে এখন থেকেই নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন দলনেত্রী স্বয়ং। ইতিমধ্যেই ফিরহাদ হাকিম, অরূপ বিশ্বাস, সুব্রত বক্সীদের কাছে বৈঠকে উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ চলে গিয়েছে।
দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে ডাকা হয়েছে। আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচনের স্ট্র‌্যাটেজি নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। সাগরদিঘি উপনির্বাচনে পরাজয়ের কারণ নিয়েও আলোচনা হতে পারে। বাংলার রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়েও উঠে আসবে নানা কথা। এই বৈঠকে সাংসদ, জেলা সভাপতি–সহ দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।
আগামী মে মাসে পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। তৃণমূল সূত্রের খবর, শুক্রবারের বৈঠকে সেই নির্বাচনের জন্য দলীয় কর্মসূচি এবং নীতি নির্ধারণ করা হবে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের জন্য দল কী কী কৌশল নিতে পারে, তা নিয়ে এখন থেকেই নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন দলনেত্রী স্বয়ং।
কবে হবে এই বৈঠক?‌ সূত্রের খবর, আগামী ১৭ মার্চ তৃণমূল কংগ্রেসের শীর্ষ নেতাদেরই ডাকা হয়েছে কালীঘাটে। কেন হঠাৎ এমন বৈঠক?‌ সূত্রের খবর, তৃণমূল কংগ্রেস আগেও গ্রেফতার হওয়া নেতাদের পাশে দাঁড়ায়নি। আগামী দিনেও দাঁড়াবে না বলে এই বৈঠক থেকে জানিয়ে দেওয়া হবে। পঞ্চায়েত দিনেও দাঁড়াবে না বলে এই বৈঠক থেকে জানিয়ে দেওয়া হবে। পঞ্চায়েত নির্বাচনে স্বচ্ছ ভাবমূর্তির নেতা–কর্মীদেরই প্রার্থী করা হবে, সেটা জানিয়ে দেওয়া হবে জেলা সভাপতিদের। অন্যদিকে জেলার রিপোর্ট এবং মানুষের বক্তব্য শুনবেন তৃণমূলনেত্রী।
দলের একটি সূত্রের দাবি, ১৭ তারিখের বৈঠকে উঠে আসবে সাগরদিঘির উপনির্বাচনে অপ্রত্যাশিত হারের প্রসঙ্গও। উপনির্বাচনে ধাক্কার পর নড়েচড়ে বসেছিলেন তৃণমূল নেতৃত্ব। হারের কারণ খুঁজতে মমতা তড়িঘড়ি পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছিলেন। বিধানসভায় মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরীর ঘরে বিপর্যয় মোকাবিলা মন্ত্রী জাভেদ খান, সেচ প্রতিমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী আখরুজ্জামান এবং সংখ্যালঘু প্রতিমন্ত্রী গোলাম রব্বানী প্রায় দেড় ঘণ্টা বৈঠক করেন। পরাজয়ের ২৫টি কারণ উঠে আসে আলোচনায়।
সেই ২৫টি কারণ উল্লেখ করে কমিটির একটি পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট ইতিমধ্যে তৈরি হয়ে গিয়েছে বলে খবর। চলতি সপ্তাহের মধ্যেই রিপোর্ট জমা পড়ার কথা দলনেত্রী মমতার হাতে। তেমন হলে কালীঘাটের বৈঠকে শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকে সেই রিপোর্টের কথা উল্লেখ করে পরামর্শ এবং নির্দেশ দিতে পারেন তৃণমূলনেত্রী।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Most Popular

Recent Comments