নিজস্ব প্রতিনিধি(রজত রায়): কম্বলকাণ্ডে মিলন ভাই জয়েন্দ্র জিতেন্দ্র তিওয়ারিকে ৮ পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ আসানসোলের বিশেষ আদালত। রবিবার সকালকে আদালত থেকে বের হওয়ার পথে পথ কর্মীরা বিক্ষোভ শুরু করেন। পুলিশের বিরুদ্ধে স্লোগান। পুলিশ উঠতে উঠতে জিতেন্দ্র বলেন, ”আমার যা লাইফস্টাইল আমি মাটিতেও শুতে পারি। আমার পুলিশ হেফাজত বা জেল হেফাজত, কিচ্ছু যায় না। যারা মোটা মোটা গদিতে ঘুমোয়, তারা ভাবুক, তাদের কী হবে।’
প্রসঙ্গত, গত ১৪ ডিসেম্বর আসামি কম্বলের তিনজনের মৃত্যু হয়েছিল। সেই দিনটির প্রধান প্রধান ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। এই একনন প্রক্তন পরিপ্রেক্ষিতে আসাই বর্তমান সোলার নেতৃত্ব জিন্দ্র ও তাঁর স্ত্রী কাউন্সিলর কাউন্সিলর চতালিরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে মৃতেরজনরা। ব্যক্তার বিরুদ্ধে এবং দণ্ডবিধির ৩০৪ (অনিচ্ছাকৃত খুন), ৩০৮ (অনিচ্ছা খুনের চেষ্টা), ৩৪ ধারায় (যৌথভাবে বলে সংগঠিত করা) কুরুজু করে পুলিশ
উল্লেখ্য এড়া আদালতে যান তিওয়ারি দম্পতি। তিওয়ারি দম্পতির আইনজীবী। পালটা হাই এক্সটেনশনে যান। বিকল্পধারাও তার শেষ শেষ হয়েছে। এরগ্রীতে জিতেন্দ্র তিওয়ার বাড়িতে গিয়ে তথ্য জেরা করেছে পুলিশ। নতুন করে হাই ব্যায়ামে আবেদন করতেও লাভ হয়নি। জানাতে যায়, প্রশ্ন করলে সামনের দিন। এর হরিটই অংশ যমুনা এক্সপ্রেসওয়ে থেকে জিন্দ্র তিওয়ারিকে সমর্থন করে পুলিশ। রাতের দেখায় আসা সোনলে শারীরিক পরীক্ষা করে গত শুক্রবারে পেশ করা হয় তাঁকে।পুলিশের তরপে ১৪ দিনের হেফাজত চাওয়া হয়। পালটা জিতেন্দ্র তিওয়ারি এদিন আদালতে দাবি করেন, জামিন চাইছি না কাল সুপ্রিম কোর্টে শুনানি রয়েছে। তাই আজ তাঁকে ২ দিনের পুলিশ হেফাজত দেওয়া হোক। পরে প্রয়োজনে আরও ১২ দিন দেওয়া হবে। তবে তাঁর আরজিতে কর্ণপাত করেনি আদালত। ৮ দিনের হেফাজতের নির্দেশ দেন।