সুবীর রঞ্জন দাস পেশাগত আইনজীবী বা রাজনৈতিক পরিচয়ের বাইরে গিয়ে সাধারণ পশ্চিম বাংলার ভোটার হিসেবে বললেন, ১০ বছর কেন্দ্রের শাসন করা যেসব তাবড় তাবড় মন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রী যারা জনগণের লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে পশ্চিমবাংলায় ভোট ভিক্ষা করতে আসছেন। তাঁদের বক্তব্যে ভাই ও বেহেনো বলে শুধুই অন্ধ ধর্মতত্ত্ব দেখিয়ে বিরোধীদের বিরুদ্ধে বছরের পর বছর ইডি/সিবিআই (Ed/CBI) লাগিয়ে রেখে এখনো পর্যন্ত প্রমাণ করতে না পারা আর্থিক অভিযোগ, এবারের ৪০০ পারের গল্প ছাড়া কিছুই নেই। সুবীর রঞ্জন দাস প্রশ্ন তুলেছেন, ১০ বছরের শাসনকালে থেকেও কেন নেই অসহনীয় নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বৃদ্ধির কথা? কেন নেই ভারতীয় মুদ্রাস্ফীতির কথা? বক্তব্যতে কেন নেই বেকারত্বের কথা? কোথায় গেল বছর বছর লক্ষ লক্ষ চাকরি ও ১৫ লক্ষ করে টাকা, ভারতের বিকাশ হয়নি, পশ্চিমবাংলার জনগণ আর জুমলায় বিশ্বাস করবে না, তাঁরা কাজ চায়, উন্নয়ন চায়। বিজেপি প্রার্থী এক প্রাক্তন বিচারপতি আমাদের মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে কিছু কুরুচিকর মন্তব্য করেন, পশ্চিমবঙ্গের সচেতন নাগরিকরা মেনে নেবেন না। তাই পশ্চিমবাংলার যেসব লোকসভা কেন্দ্রে ভোট হতে কয়েক সপ্তাহ যে বাকি, সেইসব কেন্দ্রেও জনগণ গত কয়েক সপ্তাহের মত তৃণমূল প্রার্থীকেই বেছে নেবেন, এটাই আমার বিশ্বাস এটাই আমার আবেদন।