নিজস্ব সংবাদদাতা সম্পা ঘোষ : ২৮ জানুয়ারি থেকে শুরু হলো ৪৮তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা এবছরের ‘থিম দেশ’ জার্মানি। ২৯ জানুয়ারি বইমেলার যাবতীয় নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়ে বইমেলা প্রাঙ্গণের অগ্নিসংযোগ আটকাতে ডেমো দেখানো হয় ভয় না পেয়ে কিভাবে দ্রুত আগুন নেভানো যায়। বাচ্চারাও অগ্নিসংযোগ ঘটলে দ্রুত নেভাতে পারে সেই ডেমো ছিলো, বিভিন্ন স্কুল কে আমন্ত্রণ জানান এদিন ‘গ্লিনবার্নি স্কুল’ এবং ‘গ্লিনবার্নি কলেজ’ফায়ার ডিপার্টমেন্ট থেকে নিমন্ত্রিত ছিলো।বাচ্চাদের এই ডেমো দেখানোর মাধ্যমে শেখানো হয় অগ্নিসংযোগ ঘটলে ভয় না পেয়ে বাচ্চারাও আগুন নেভাতে কিভাবে পারবে।এদিন গ্লিনবার্নি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ-এর স্টুডেন্টসরা এবং গ্লিনবার্নি টিচার্সরা উপস্থিত ছিলো।
বইমেলা প্রাঙ্গণের অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থাকে মজবুত করতে ইতিমধ্যেই প্রস্তুত দমকল দপ্তর। মেলা প্রাঙ্গণ জুড়ে স্টলের অলিগলিতে অগ্নিসংযোগ ঠেকাতে ১২টি মোটরবাইক রাখা হয়েছে। সঙ্গে রয়েছে ব্রাউজার, দুটি ফায়ার রোবট এবং অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সকল সরঞ্জাম।মন্ত্রী জানিয়েছেন, মেলা প্রাঙ্গণে ১২৫জন দমকলকর্মী মোতায়েন আছে তবে দরকারে তা বাড়ানো হবে।
এদিন উপস্থিত ছিলেন ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায়, গিল্ডের সাধারণ সম্পাদক সুধাংশু শেখর দে-সহ গিল্ডের অন্যান্য সদস্যরা, দমকলমন্ত্রী সুজিত বোস, মেয়র কৃষ্ণনা চক্রবর্তী-সহ দমকল দপ্তরের প্রশাসনিক আধিকারিকগণ এবং বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের শীর্ষ কর্তারা।ডঃ গীতাঞ্জলি মুখার্জি, মিতালি দাস ,শ্রেয়া দাসগুপ্ত,গ্লিনবার্নি স্কুলের বাচ্চারা, গ্লিনবার্নি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ-এর স্টুডেন্টসরা এবং গ্লিনবার্নি টিচার্সরা।
,